২০১৭ সালে আইসিসির পূর্ণ সদস্যের মর্যাদা পায় আফগানিস্তান। এর অন্যতম সুবিধা হচ্ছে আইসিসির বাণিজ্যিক আয়ের ভাগ পাওয়া যায়। লভ্যাংশ হিসেবে এসিবিকে প্রতিবছর ৪.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেয় আইসিসি।
একটি অংশ দেওয়া হয় জানুয়ারিতে, অপর অংশ জুলাইয়ে। গত বছর তালেবান ক্ষমতা নেওয়ার আগের মাসে লভ্যাংশের সর্বশেষ অংশ পায় এসিবি। কিন্তু এ বছর জানুয়ারি–জুলাই দুই মেয়াদেই এসিবিকে টাকা পাঠাতে পারেনি আইসিসি।
আইসিসির লভ্যাংশ ছাড়া আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের অন্য কোনো আয় নেই। আইসিসির কাছ থেকে টাকা না পাওয়ায় বোর্ডের পরিচালন–খরচ চালাতে হিমশিম খাচ্ছে এসিবি।
অবশ্য আফগানিস্তান জাতীয় দল ও বয়সভিত্তিক দলগুলোর সব খেলোয়াড় এবং কোচরা এখন পর্যন্ত শতভাগ বেতন পেয়েছেন বলে জানিয়েছে ক্রিকইনফো।